দেশের যা অবস্থা, যেভাবে যখন তখন লোকজন গুম-খুন হয়ে যাচ্ছে তাতে আমি সিদ্ধান্ত নেই আত্মরক্ষামূলক কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। বন্ধুদের পরামর্শে আমি পিস্তল বহন করার সিদ্ধান্ত নিলাম। কিন্তু দেশের শ্যুটিং ক্লাবগুলোতে পিস্তল চালনা প্রশিক্ষন এবং পল্টনের বন্দুকের দোকানগুলো থেকে নাইন এমএম পিস্তলের আকাশচুম্বী দাম আমার সিদ্ধান্তকে কার্যে পরিণত করতে বাধা দিচ্ছিল। তাই আমি সস্তায় পিস্তল চালনা প্রশিক্ষণের কোন উপায় খুঁজছিলাম। হঠাৎ একদিন আমি পেয়ে গেলাম ‘পিস্তল সজীব শ্যুটিং ইন্সটিটিউট’ এর খোঁজ – ঠিক যেরকম একটি প্রতিষ্ঠান আমি দীর্ঘদিন ধরে খোঁজ-দ্য সার্চ করছি!
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশে পিস্তল চালনা প্রশিক্ষণ নিয়ে আমি তৃপ্ত। আমার আগে একই ইন্সটিটিউট থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের প্রভাষক মতিয়ার রহমান, ৩২তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বর্তমানে সাভার লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণরত আজিজুল হক মামুনও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। ইন্সটিটিউটের প্রধান প্রশিক্ষক পিস্তল সজীব ভাইয়ের কাছে সস্তায় একটি নাইন এমএম পিস্তলের জন্য অনুরোধ করেছি। তিনি শীঘ্রই ব্যবস্থা করে দেবেন বলে জানিয়েছেন।
আমি পিস্তল সজীব ভাই এবং তার পিস্তল সজীব শ্যুটিং ইন্সটিটিউটের উত্তোরত্তর সাফল্য কামনা করি। দেশের জনগণের আত্মরক্ষার্থে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব অনস্বীকার্য।
– নাজমুল হাসান দারাশিকো
প্রশিক্ষণার্থী, ৭ম ব্যাচ
পিস্তল সজীব শ্যুটিং ইন্সটিটিউট
নাইন এম এম কি ভাই, আমার যখন টাকা হবে আমি আপনাকে একটা বাযুকা কিনে এসএ পরিবহণে পাঠাইয় দিমু, যান। 😛