ফাহমিদ-উর-রহমান সাহেব ভদ্রজন। সিডেটিভ দেন নাই। তবে বিস্তর আলোচনা করেছেন। তার পড়াশোনার দৌড় শুধু ডাক্তারি বিদ্যা বা গল্প উপন্যাসে সীমাবদ্ধ না, সেটাও জানা গেল। সাইকোলজিক্যাল সমস্যার খুব ভালো দুটো সমাধান তিনি দিয়েছেন।
১. বেশী চিন্তা করবেন না। চিন্তা না করলেই ভালো থাকবেন, চিন্তা করতে গেলেই বিপদ বাড়বে। সুতরাং – নো চিন্তা! চিন্তা থেকে বাঁচার জন্য ব্যস্ত থাকা যেতে পারে, তবে ব্যস্ততা আসলে খুব বেশী সাপোর্ট দিবে না আমার ক্ষেত্রে, কারণ এ কয়দিন সাপোর্ট দেয় নাই।
২. দ্বিতীয় এবং সবচে কার্যকরী সমাধান হল – একা থাকা যাবে না। একা থাকলেই এক নম্বর সমাধান কাজে লাগানো সম্ভব হবে না। কমপক্ষে দোকা থাকতে হবে এবং অ্যাকটিভ থাকতে হবে।
যে কোন ধরনেরই মানসিক চাপ/সমস্যা কাটিয়ে উঠার জন্য এ দুটো পদ্ধতিই বেশ কার্যকর। আপনারা যারা আছেন ফ্রেন্ডলিস্টে – একটু যাচাই করে জানায়েন তো – আসলেই কার্যকর কিনা।
আমি একটু আসি, কম্পিউটারের সামনে বসলে একাই থাকা হয়। বরং আজকে রাতের মত কোথাও পালাই।
১. বেশী চিন্তা করবেন না। চিন্তা না করলেই ভালো থাকবেন, চিন্তা করতে গেলেই বিপদ বাড়বে। সুতরাং – নো চিন্তা! চিন্তা থেকে বাঁচার জন্য ব্যস্ত থাকা যেতে পারে, তবে ব্যস্ততা আসলে খুব বেশী সাপোর্ট দিবে না আমার ক্ষেত্রে, কারণ এ কয়দিন সাপোর্ট দেয় নাই।
২. দ্বিতীয় এবং সবচে কার্যকরী সমাধান হল – একা থাকা যাবে না। একা থাকলেই এক নম্বর সমাধান কাজে লাগানো সম্ভব হবে না। কমপক্ষে দোকা থাকতে হবে এবং অ্যাকটিভ থাকতে হবে।
যে কোন ধরনেরই মানসিক চাপ/সমস্যা কাটিয়ে উঠার জন্য এ দুটো পদ্ধতিই বেশ কার্যকর। আপনারা যারা আছেন ফ্রেন্ডলিস্টে – একটু যাচাই করে জানায়েন তো – আসলেই কার্যকর কিনা।
আমি একটু আসি, কম্পিউটারের সামনে বসলে একাই থাকা হয়। বরং আজকে রাতের মত কোথাও পালাই।